
বাংলার আলো ডেস্ক :::::::: এলপি গ্যাস ব্যবহারের লক্ষে বগুড়ায় ইতিমধ্যে একটি এলপিজি স্টেশন স্থাপন করা হয়েছে। ভবিষ্যতে এলপিজি হবে আমাদের জ্বালানীর অন্যতম মাধ্যম। ধীরে ধীরে সকল সিএনজি স্টেশন এলপিজিতে পরিবর্তন করা হবে।
শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টায় সিলেটের গোলাপগঞ্জে কৈলাশটিলা গ্যাস ফিল্ড ১ ও ২ পরিদর্শনকালে বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মো. তাজুল ইসলাম এমপি এ কথাগুলো বলেন।
এ সময় তাঁর সাথে উপস্থিত ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য মো. আবু জাহির এমপি, বেগম নাসিমা ফেরদৌস এমপি।
পরিদর্শন শেষে মো. তাজুল ইসলাম এমপি সাংবাদিকদের বলেন জ্বালানী খাত নিয়ে সরকারের দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা রয়েছে। তার ধারাবাহিকতায় পেট্রোবাংলার প্রতিষ্ঠানগুলোতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে সংসদীয় কমিটি পরিদর্শনে এসেছে। দেশের অর্থনৈতিক খাতকে শক্তিশালী করতে সরকার জ্বালানির ক্ষেত্রে শিল্পকে অগ্রাধিকার দিয়ে আবাসিক খাতে গ্যাস সংযোগ প্রদানকে পুরোপুরি নিরুৎসাহিত করছে।
এ সময় সাংবাদিকরা এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডার জালিয়াতির বিষয়টি তুলে ধরলে তিনি জানান বিষয়টি নিয়ে বিস্ফোরক অধিদপ্তরের সাথে আলোচনা করে জালিয়াতি বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পরিদর্শনকালে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন গোলাপগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. শরীফুল ইসলাম, সিলেট গ্যাস ফিল্ড লিমিটেডের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার (প্রশাসন) হারুনুর রশীদ মোল্লা, কৈলাশটিলা গ্যাস ফিল্ড-১ এর ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার আনোয়ারুজ্জ্বামান, কৈলাশটিলা গ্যাস ফিল্ড (২) এর ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার আব্দুল জলিল প্রামাণিক, সিলেট জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গোলাপগঞ্জ সার্কেল) সাইফুল ইসলাম, গোলাপগঞ্জ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (প্রশাসন) একে এম ফজলুল হক শিবলী প্রমুখ।